ডি-টক্সিন কেন সেবন করবেন ?
✅ ডিটিক্সিনে আছে পর্যাপ্ত পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সহ বেশ কয়েকটি কার্যকারী উপাদান।
✅ অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট যা ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাক সংক্রমণ ও লিভারের ভাইরাস এর বিরুদ্ধে লড়াই করে।
✅ বিষাক্ত টক্সিন নির্মূল করে এবং শরীরে প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
✅ লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় এবং ক্ষতিকর চর্বি ধংশ করে।
✅ অলসতা, ঝিমুনি ভাব দূর করে ও ভালো ঘুম হতে সহায়তা করে।
✅ অসস্থিকর গ্যাস্ট্রিক, কোষ্ঠকাঠিন্য, হজমের সমস্যায় খুবি ভালো কার্যকারী।
✅ শরীরে ব্যাথা, এলার্জি বা চুলকানী নির্মূল করে।
✅ রক্তে বিলিরুবিন নিয়ন্ত্রণে রাখে, ফলে জন্ডিস, হেপাটাইটিসের মত সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
✅সেবনের নিয়ম একেবারে সহজ, কোন তিক্ত স্বাদ বা কোন প্রকার গন্ধ নেই।
✅ চিনি মুক্ত ডায়াবেটিকস রোগীও নির্ভয়ে খেতে পারবেন।
✅ ISO সার্টিফাইড ল্যাব টেষ্টেড এবং সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরী, এতে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
✅ সর্বনিন্ম প্যাক সাইজ ১০০ গ্রাম, যদি আপনি প্রতিদিন সেবন করেন তাও প্রায় ২ মাস পর্যন্ত সেবন করতে পারবেন।
১.৫ গ্রাম অথবা ( সমান সমান এক চা চামুচের ৩ ভাগের ১ ভাগ) পরিমাণ পাউডার আধা গ্লাস পানিতে মিশিয়ে সকাল ও সন্ধ্যায় খালিপেটে সেবন করুন, খাবারের ৩০ মিনিট আগে অথবা খাবারের ১ ঘন্টা পরে খাবেন।
দ্রুত ফলাফল পেতে উষ্ণ গরম থেকে একটু বেশি গরম পানিতে মিশিয়ে সেবন করুন।
ডিটক্সিন সেবনের ৩০ মিনিট আগে বা পরে অন্য কোন ভেষজ, ঔষধ কোন কিছুই খাওয়া যাবে না।
✅এটি সেবন করলে মল, মুত্র বেশি হতে পারে, প্রস্রাবের রঙ হলুদ ও পায়খানায় আম যেতে পারে তাতে ভয়ের কোন কারন নেই। আপনার ভিতরের সব টক্সিন ময়লা বের হয়ে গেলে সবি স্বাভাবিক হয়ে যাবে ইন-শা—আল্লাহ।
✅ডিটক্সিন রেমিডি পাউডার পানিতে একেবারে মিশে যায় এবং সামান্য কিছু অংশ নিচে জমতে পারে তবে ময়লা ভেবে ফেলে দিবেন না।
✅খাবারের কম পক্ষে ৩০ মিনিট পূর্বে খাবেন অথবা খাবারের ১ ঘন্টা পরে খাবেন, যদি মল, মূত্র বেশি হয় সেক্ষেত্রে পরিমান কমিয়ে খাবেন, প্রয়োজনে দিনে একবার সেবন করবেন।
✅শারীরিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সপ্তাহে ২ থেকে ৩ দিন সেবন করলেই কাজ হবে।
রেজিস্টার চিকিৎসক হাকিম এর তত্ত্বাবধানে প্রস্তুতকৃত ও অনুমদিত।
এটি ওষুধ প্রশাসনের আওতাভুক্ত নয়,ফাংশনাল ফুড বা ফুড সাপ্লিমেন্ট ক্যাটেগরি।
এর ভিতরে কোন ক্ষতিকারক ক্যামিকেল বা কোন স্বাস্থ্য ঝুকি নেই, ISO Certified ল্যাব টেস্টের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়েছে, এবং এখনো পর্যন্ত আমাদের কোন গ্রাহকের থেকে কোন সমস্যা পাওয়া যায়নি আলহুমদুলিল্লাহ।
100% প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি, এতে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
তবে এটি পরিমানে বেশি সেবন করলে পায়খানা বেশি হতে পারে।
এবং কারো কারো ক্ষেত্রে বমি, বুক ও পেটে ব্যাথা হতে পারে।
এটি গর্ভবতি মা ও স্তন্য দান কারি মায়েদের না খাওয়ানো ভালো কারন তারা খেলে তাদের বেশি পায়খানা প্রসাব হতে পারে এতেকরে শরীর দুর্বল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এটি ফাংশানাল ফুড তাই কোনপ্রকার সন্ধেহ ছাড়া সেবন করতে পারেন, তবে আপনার যদি ব্যক্তিগত অন্য কোন শারীরিক সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আমাদের ডক্টর এর সাথে পরামর্শ করে নিতে পারেন। তাতে আপনার মনের ভয় দূর হয়ে যাবে।
আমাদের বিশেষজ্ঞ হাকিম মাওলানা মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল ফারুক, ২১ বছরের অভিজ্ঞ ভেষজ সমাধানের উপরে। তার থেকে পরামর্শ নিতে এই নম্বরে যোগাযোগ করুন ০১৯২৭১৭৪৫২৫।
ডিটক্সিন রেমিডি বিষাক্ত টক্সিন নির্মূল করে, রক্তে ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণে রাখে,ক্ষতিকর চর্বি নষ্ট করে,ফলে লিভারের চর্বিও দূর হয়ে যায়, আরো দ্রুত উপকার পেতে আমাদের পরিক্ষিত ডায়েট চার্ট ফলো করুন।
শরীরে বিলিরুবিন নিয়ন্ত্রণে রাখে ফলে জন্ডিস নির্মূল হয়ে যায়।
ডিটক্সিন রেমিডি শরীরের বিষাক্ত টক্সিন নির্মূলে খুবি ভালো কাজ করে, শরীরে টক্সিন না থাকলে আপনার গ্যাস্ট্রিক, কোষ্ঠকাঠিন্য, হজমের সমস্যা যত বড়, আর যত পুরাতনই হোকনা কেন একবারে ভিতর থেকে নির্মূল হয়ে যাবে এবং এর জন্য আপনাকে আর কোন ঔষধ বা ভেষজ কোন কিছুই সেবন করতে হবে না।
কিছু গুরুত্বপূর্ন পরামর্শ❗
🍚কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া ও অনিয়মিত জীবনযাপন এবং প্রতিদিন শরীর থেকে ঘাম ঝরার মত শারীরিক পরিশ্রম, ব্যায়াম কোন কিছু না করার কারনে, শরীরের অতিরিক্ত ক্যালরি খরচ না হয়ে চর্বি আকারে লিভারে জমা হয়, এবং চর্বির পরিমান বাড়তে থাকলে তাকে ফ্যাটি লিভার হিসেবে গন্য করা হয়।
✅লিভারের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ শরীরকে বিষাক্ত টক্সিন মুক্ত রাখা, কিন্তু যখন আমাদের লিভারে চর্বি বেড়ে যায় তখন লিভারে কোষগোলো মোটা হয়ে যায়, বিধায় লিভারের সাধারণ কাজে বাধাগ্রস্থ্য হয় ফলে বিষাক্ত টক্সিন শরীরে জমতে থাকে এবং টক্সিন শরীর থেকে বের হতে না পেরে শরীরের প্রতিটি কোষকে আক্রান্ত করে ফেলে, ফলে আমরা বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হতে থাকি।
✅সাধারণত ফ্যাটি লিভারের সমস্যা হলে অনেকের ক্ষেত্রে শুরুর দিকে তেমন কোন অসুস্থ্যতার লক্ষন প্রকাশ পায় না, কিন্তু শরীরে বিষাক্ত টক্সিন বাড়েতে থাকলে দেখা দেয় বিভিন্ন শারীরিক জটিলতা।
✅যেমন শারীরিক দুর্বলতা, অলসতা,ঝিমুনি আসা, সামান্য কারনে মেজাজ খারাপ হয়, ঘুমের সমস্যা, শরীরের জয়েন্টে ব্যাথা, গ্যাস্ট্রিক, কোষ্ঠকাঠিন্য, হজমের সমস্যা, এলার্জি বা চুলকানীর মত সমস্যা দেখা দেয়।
✅এই অবস্থায় অনেকেই ঔষধ সেবন করে সুস্থ্য থাকার চেষ্টা করেন, ফলে সাময়িক কিছু উপকার পেলেও মূল সমস্যা চাপা থেকে যায়, এবং টক্সিন আরো বাড়তে থাকে, আর এভাবে চলতে থাকায় শুরু হয় টাইপ২ ডায়াবেটিকস, লিভার সিরোসিস ও লিভার ক্যান্সারের মত মারত্তক সব স্বাস্থ্য সমস্যা।
✅কিন্তু অধিকাংশ মানুষ ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় নিজেকে বিষাক্ত টক্সিন মুক্ত করতে ব্যার্থ হন, ফলে সকল নিয়ম কানুন মেনেও তেমন কোন ফলাফল পান না শুধু তাদের জন্য আমাদের আল আফিয়াত এর বিশেষজ্ঞ টিম ডিটক্সিন রেমিডি প্রস্তুত করেছেন, যা আপনাকে পরিপূর্নভাবে বিষাক্ত টক্সিনমুক্ত করে দিবে, কোন ঝামেলাহীন ভাবে।
🕵️♂️এটি ISO Certified Lab Tested এবং সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরী, এতে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই, একেবারে নিরাপদ সমাধান।
✅আপনি যদি ফ্যাটি লিভার থেকে পুরোপুরি মুক্তি পেতে চান, এবং ঔষধ মুক্ত সুস্থ্য জীবন উপভোগ করতে চান তাহলে আজ থেকে সেবন করুন ডিটক্সিন রেমিডি এবং এর সাথে আমাদের পরিক্ষিত ডায়েট চার্টটি ফলো করুন এবং ডায়েট এর সাথে আমাদের আঁখের গুড়ের ভিনেগার টি রাখতে পারেন তাতে আপনার ডায়েট খুবি সহজ এবং কার্যকরী হবে।
👨🏻💼এখন সিদ্ধান্ত আপনার, প্রতিদিন ঔষধ সেবন করে টক্সিন বাড়িয়ে সমস্যা পুষে রাখবেন 💉 নাকি ডিটক্সিন রেমিডি সেবন করে সমস্যা ভিতর থেকে সমাধান করবেন।
🔥হাজার বছরের গবেষণা ও খুবি মুল্যবান, ফর্মুলা দিয়ে প্রস্তুত করা এই ডি-টক্সিন রেমিডি।
🕵️♂️এটি ISO Certified Lab Tested
❤️ রেমিডিটি এই পর্যন্ত অনেক মানুষের ভালোবাসার জায়গা অর্জন করতে পেরেছে আলহামদুলিল্লাহ।
✅ডিটক্সিনের আপাতত মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০০ টাকা।
✅এর সাথে পরিক্ষিত একটি ডায়েট চার্ট পাচ্ছেন।
✅ এবং সাথে গিফট হিসেবে পাচ্ছেন ৫৫০ টাকা মূল্যের ৫০০ মিলি আঁখের গুড়ের ভিনেগার যা আপনার ডায়েটকে আরো কার্যকারী করে তুলবে।
✅🚛 সারা দেশে হোম ডেলিভারি মাত্র ১০০ টাকা।
© 2023 developed by alafiyaat.com